করোনায় আক্রান্ত ২ সহস্রাধিক ব্যাংকার, মৃত্যু ৩৬
প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ছেনে দশেরে বাণজ্যিকি ব্যাংকগুলোর ২ হাজার ১৭৯ জন র্কমর্কতা-র্কমচারী। এদরে মধ্যে মারা গছেনে ৩৬ জন ব্যাংকার। শাখাগুলোতে জনসাধারণরে অবাধ আসা যাওয়া এবং র্পযাপ্ত স্বাস্থ্য সামগ্রী না থাকাকইে এর কারণ হসিবেে দুষছনে ব্যাংকাররা।
ব্যাংকরে ব্যবস্থাপনা পরচিালকদরে সংগঠন অ্যাসোসযি়শেন অব ব্যাংর্কাস বাংলাদশে (এববি)ি এর তথ্য অনুযায়ী, ১৫ জুন র্পযন্ত দশেরে ৩৬টি বাণজ্যিকি ব্যাংকরে ১ হাজার ৩০০ র্কমী করোনা আক্রান্ত হয়ছেনে। এরমধ্যে ১৩ জন মৃত্যুবরণ করনে। পরর্বতীতে এই সংখ্যা আরও বাড়তে থাক।ে তথ্য অনুযায়ী, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর (সোনাল,ি রুপাল,ি জনতা এবং অগ্রণী) ৮৭৯ জন র্কমর্কতা-র্কমচারী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ছেনে এবং মৃত্যুবরণ করছেনে ২৩ জন র্কমর্কতা। এছাড়াও দি সটিি ব্যাংকরে ৩ জন, এনসসিি ব্যাংকরে চট্টগ্রাম আগ্রাবাদ শাখার ১ জন, উত্তরা ব্যাংকরে শান্তনিগর শাখার ১ জন, ন্যাশনাল ব্যাংকরে ১ জন, ওয়ান ব্যাংকরে মুজবিুর রহমান নামরে ১ জন, এক্সমি ব্যাংকরে র্কমর্কতা তানভীর আহমদে (তুষার), ডাচ-বাংলা ব্যাংকরে ২ জন ও বাংলাদশে কৃষি ব্যাংকরে ১ জন। অন্যদকিে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গছেনে দশেরে অন্যতম শল্পিপতি এস আলম গ্রুপ ও এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকরে পরচিালক মোরশদে আলম এবং বাংলাদশে ব্যাংকরে যুগ্ম পরচিালক শখে ফরদি উদ্দনি সোয়াদ। রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকরে র্কমর্কতাদরে মধ্যে কোভডি-১৯-এ আক্রান্তরে হার সবচযে়ে বশে।ি র্সবশষে তথ্য অনুযায়ী, সোনালী ব্যাংকরে ৪২৮ জন র্কমর্কতা-র্কমচারী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হন। এর মধ্যে ৩৫ জন প্রধান র্কাযালয়ে র্কমরত ছলিনে। ব্যাংকটরি ৬ জন র্কমর্কতা ইতোমধ্যে মৃত্যুবরণ করছেনে। ব্যাংকরে র্ঊধ্বতন র্কমর্কতা সূত্রে এই তথ্য পাওয়া গছে।ে এদকিে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকরে ২০০ জন র্কমর্কতা করোনায় আক্রান্ত এবং ৫ জন মৃত্যুবরণ করছেনে বলে জানা গছে।ে অগ্রণী ব্যাংকরে ১৪০ জন র্কমর্কতা সংক্রমতি এবং ৯ জন মৃত্যুবরণ করছেনে বলে নশ্চিতি করছেনে ব্যাংকরে ব্যবস্থাপনা পরচিালক মো. শামস-উল ইসলাম।
রূপালী ব্যাংকরে ১১১ র্কমর্কতা আক্রান্ত এবং ৩ জনরে মৃত্যুর খবর পাওয়া গছেে এখন র্পযন্ত। বসেরকারি পূবালী ব্যাংক লমিটিডেরে ২০০ র্কমর্কতা করোনায় আক্রান্ত হয়ছেনে বলে নশ্চিতি করছেনে ব্যাংকটরি ব্যবস্থাপনা পরচিালক।
সংশ্লষ্টিরা বলছনে, ব্যাংকগুলোতে কোভডি-১৯ এ আক্রান্তর প্রতদিনিই বাড়ছ।ে এমন ভয়াবহ পরস্থিতিতিওে অনকে ব্যাংক যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবধিি মানছে না। নরিাপত্তাহীনতায় চলছ।ে মানছে না নয়িমকানুন। সামাজকি দূরত্ব বজায় রাখার বালাই নইে। গাদাগাদি করে অফসি করা, লফিটে উঠা, অধকি লোক সমাগমরের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি পড়ছেনে ব্যাংকাররা। তাই দ্রুত র্কাযকরী ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি বলে মত ব্যাংকারদরে।