ঢাকা, রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪
আপডেট : ২৭ জুলাই, ২০২০ ১৫:৫০

অফিস সহকারী নূরজাহানের এত সম্পদ

অনলাইন ডেস্ক
অফিস সহকারী নূরজাহানের এত সম্পদ

প্রবাসী কল্যাণ ও বদৈশেকি র্কমসংস্থান মন্ত্রণালয়রে অধীন ওয়জে র্আর্নাস কল্যাণ র্বোডরে অফসি সহকারী কাম কম্পউিটার অ’পারটের নূরজাহান আক্তার। কন্তিু বছর চারকেরে মধ্যে তনিি যত সম্পদরে মালকি হয়ছেনে, এক কথায় তা গল্পকওে হার মানায়।

কল্যাণ র্বোডে আসার আগে জনশক্তি র্কমসংস্থান ও প্রশক্ষিণ ব্যুরোর (বএিমইট)ি ইমগ্রিশেন শাখার ডাটা এন্ট্রি অ’পারটের ছলিনে নূরজাহান। সরকারি দপ্তররে চাকরি ছলি তার মোক্ষম ‘সাইনর্বোড’। এটকিে নানাভাবে ব্যবহার করনে তনি।ি

স্বামী আব্দুস সাত্তাররে নামে বাগয়িে ননে রক্রিুটংি এজন্সেরি লাইসন্সে। এজন্সেরি আড়ালে গড়ে তোলনে মানব পাচার চক্র। এরপর চক্ররে মূল হোতা নূরজাহানকে আর পছেন ফরিে তাকাতে হয়ন।ি

জানা গছে,ে ঢাকার মরিপুর ও আশুলয়িায় তনিটি বাড়,ি বইেলি রোড, চামলেীবাগ, মীরবাগ ও কাকরাইলে চারটি আলশিান ফ্ল্যাট, আফতাবনগরে দুটি প্লট, আশুলয়িা ও কুমল্লিার বাঙ্গরা বাজারে কোটি কোটি টাকার সম্পদ রয়ছেে নূরজাহান-সাত্তার দম্পতরি।

এক কোটি ২৫ লাখ টাকার প্রাডো এবং ২৬ লাখ টাকার এলয়িন গাড়তিে চলাফরো করনে এই পরবিাররে সদস্যরা। অথচ ওয়জে র্আর্নাস কল্যাণ র্বোডে অস্থায়ী র্কমচারী হসিবেে নূরজাহানরে র্সবসাকল্যে বতেন ২৮ হাজার টাকা।

র্দীঘদনি ধরে মানব পাচার করলওে ধ’রাছােঁয়ার বাইরইে ছলিনে নূরজাহান; কন্তিু গত ২৮ মে লবিয়িায় ২৬ বাংলাদশেি হ’ত্যাকা’ণ্ডরে ঘটনার পর সব ফাঁ’স হয়ে গছে-ে লবিয়িায় মানব পাচাররে ঘটনায় পল্টন থা’নায় করা মা’মলায় সম্প্রতি গ্র’েপ্তার হয়ছেনে নূরজাহান-সাত্তার দম্পত।ি

গ্র’েপ্তাররে পর চাকরি থকেে অব্যাহতি দওেয়া হয়ছেে নূরজাহানক।ে এই দম্পতরি গ্রামরে বাড়ি কুমল্লিার বাঙ্গরা বাজার থা’নার খামা’রগ্রাম।ে রাজধানীর বইেলি রোডরে ১৮শ’ র্বগফুটরে নজিদেরে ফ্ল্যাটে একমাত্র সন্তান নয়িে বসবাস তাদরে।

নূরজাহান চাকরি করলওে অফসিে সময় দতিনে না। ব্যস্ত থাকতনে বএিমইটরি ইমগ্রিশেন শাখায় সারাক্ষণ রক্রিুটংি এজন্সেরি ব্যবসা ও মানব পাচার নয়ি।ে বএিমইটরি কয়কেজন র্কমকর্’তার সঙ্গে সখ্য রয়ছেে তার।

স্বামী সাত্তাররে নামে তনিি যখন ‘এসএএম ইন্টারন্যাশনাল’ নামরে রক্রিুটংি এজন্সেরি লাইসন্সে ননে, সাত্তার তখন শান্তনিগররে চামলেীবাগরে ২৬ নম্বর ভবনরে পঞ্চ’ম তলায় রয়িলে এস্টটে কোম্পানি এ লতফি অ্যান্ড কোম্পানি লমিটিডেরে অ্যাকাউন্টস শাখায় চাকরি করতনে।

একই ভবনরে ষষ্ঠ তলাতইে নূরজাহান-সাত্তার দম্পতি গড়ে তোলনে রক্রিুটংি এজন্সেরি অফসি। নূরজাহানরে ভাই আব্দুর রহমান এবং বএিমইটরি প্রন্টিংি শাখার অফসি সহকারী কাম কম্পউিটার অ’পারটের মামুনকে রক্রিুটংি এজন্সেি ব্যবসার র্পাটনার হসিবেে ননে।

মামুন সরকারি দপ্তররে র্কমচারী হওয়ায় কাগজ-েকলমে ব্যবসায়কি র্পাটনার বানয়িে রাখনে স্ত্রী’ শারমনিক।ে কন্তিু র্পাটনার হসিবেে কাজর্কম মামুনই করনে। তবে এজন্সেি পরচিালনার প্রধান দায়ত্বিে নূরজাহানই ছলিনে।

স্বামী সাত্তারও চাকররি পরে অবসর সময়ে এজন্সেরি ব্যবসা দখেতনে। একই ফ্লোরে রয়ছেে ‘জাহান ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভলেস’- নূরটুকু বাদ রখেে ‘জাহান’ নামে গড়া এই প্রতষ্ঠিানও নূরজাহানরে। রক্রিুটংি এজন্সেরি র্কমচারী হাসানও নূরজাহানরে অন্যতম সহযোগী।

বএিমইটতিে ‘এসএএম ইন্টারন্যাশনাল’ রক্রিুটংি এজন্সেরি প্রতনিধিি হসিবেে হাসান যাবতীয় কাজ করনে নূরজাহানরে নর্দিশে।ে এভাবে হাসানও টাকা-পয়সার মালকি হয়ছেনে। হাসান আবার সাত্তাররে ভাই আব্দুর রহমিরে শ্যালক।

নূরজাহানরে ভাই আব্দুর রহমান সম্প্রতি কাকরাইলরে নাসরি উদ্দনি টাওয়াররে ১৪ তলায় দুই হাজার ছয়শ’ র্বগফুটরে অফসিস্পসে কনিে নজিইে আলাদা ব্যবসা করছনে। এই অফসিস্পসেরে মূল্য কমপক্ষে দুই কোটি টাকা।

 

উপরে