ডিজিটাল ব্যবস্থাপনায় ডিএনসিসি, বাসায় কোরবানি দেওয়ার পরামর্শ ডিএসসিসির
বগিত বছরগুলোতে কোরবানি পশুর র্বজ্য অপসারণ সুবধিায় কোরবানি দওেয়ার জন্য রাজধানী ঢাকায় নর্ধিারতি স্থান চহ্নিতি করে দতিো ঢাকার দুই সটিি করপোরশেন। কন্তিু এবছর ঈদরে ব্যবস্থাপনা নাগরকিদরে ওপর ছড়েে দচ্ছিে দক্ষণি সটিি করপোরশেন। সংস্থাটি বলছ,ে করোনার কারণে মানুষকে রাস্তা বা বাসার বাইরে কোরবানি না দতিে উৎসাহতি করা হচ্ছ।ে সে কারণে ঈদরে দনি কোরবানরি কোনও ব্যবস্থাপনা করা হচ্ছে না। আর উত্তর সটিি করপোরশেন কোরবানি ব্যবস্থাপনার ডজিটিাল উদ্যোগ নয়িছে।ে সংস্থাটি অনলাইনে পশু কনোকাটা থকেে শুরু করে মাংস বাসায় পৌঁছে দওেয়ারও উদ্যোগ নয়িছে।ে পাশাপাশি স্বাস্থ্যবধিি নশ্চিতি করে নগরীর বভিন্নি স্থানরে নর্ধিারতি এলাকায় পশু জবাই দওেয়ার স্থানও চহ্নিতি করে দবে।ে দুই সটিরি র্শীষস্থানীয়দরে সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গছে।ে
ঢাকা উত্তর সটিি করপোরশেনরে ময়ের মো. আতকিুল ইসলাম বাংলা ট্রবিউিনকে বলনে, আমরা এবছর হাটরে পাশাপাশি ডজিটিাল হাটরে ব্যবস্থাও করছে।ি মানুষ চাইলে অনলাইনরে মাধ্যমে পশু কনোকাটা করতে পারব।ে এখান থকেে কন্তিু আমরা একটা টাকাও পাচ্ছি না। শুধু কনোকাটা নয়, চাইলে পশু জবাই করওে আমরা বাসায় পৌঁছে দবেো। সইে ব্যবস্থাও করছ।ি এজন্য ফুডপান্ডা, সবো ডটকম, এসএ পরবিহনসহ অন্যান্য কোম্পানরি সঙ্গওে আমরা চুক্তি করতে যাচ্ছ।ি এজন্য আমরা একটা টাকাও নবেো না। আমরা নাগরকিদরে সুবধর্িাথে এই উদ্যোগ নয়িছে।ি
তনিি আরও বলনে, আমরা ঢাকার বসলিা, বনানী ও উত্তরাসহ চারটি এলাকায় পশু জবাই দবেো। যখোন থকেে মাংস বাসাবাড়তিে পৌঁছে দওেয়া হব।ে যদি কউে চান যে তার মাংসরে এক তৃতীয়াংশ আমাদরে মাধ্যমে গরবি মানুষরে মাঝে বণ্টন করবনে, আমরা সে ব্যবস্থাও রাখবো। আর যত্রতত্র কোরবানি দলিে শহর নোংরা হয়। তাই অন্যান্য বছররে মতো যাতে যত্রতত্র কোরবানি না হয়, সজেন্য বভিন্নি স্থানে প্যান্ডলেও করে দবেো। সসেব স্থানে স্বাস্থ্যবধিি যাতে পুরোপুরভিাবে পালন করা হয় সটোও দখেভাল করা হব।ে আমি মনে করি মানুষ আমাদরে এই সবো গ্রহণ করব।ে
করোনাকালে কোরবানি ঈদরে ব্যবস্থাপনা নাগরকিদরে ওপর ছড়েে দচ্ছিে ডএিসসসি।ি সংস্থাটরি মতে পশু জবাই দওেয়ার জন্য নর্ধিারতি স্থান করে দলিওে কউে সখোনে কোরবানি দয়ে না। সংস্থার কাউন্সলিররাও এই উদ্যোগে আগ্রহী নন। সকোরণে এবছর তারা নর্ধিারতি স্থান করতে আগ্রহী নয়।
জানতে চাইলে ঢাকা দক্ষণি সটিি করপোরশেনরে প্রধান নর্বিাহী র্কমর্কতা শাহ মো. এমদাদুল হক বাংলা ট্রবিউিনকে বলনে, আমরা এখনও এ বষিয়ে চূড়ান্ত কোনও সদ্ধিান্ত নইেন।ি তবে গত র্বোড সভায় আমাদরে কাউন্সলিরদরে অনকেইে বলছেনে, পশু জবাই দওেয়ার জন্য নর্ধিারতি স্থান করে দলিে কউে সখোনে যায় না। বগিত বছরগুলোতওে এমন চত্রি দখো গছে।ে এবছর যহেতেু প্রক্ষোপট অনকেটা ভন্নি, তাই তারা (কাউন্সলিররা) নজিস্ব ব্যবস্থাপনায় কোরবানরি মতামত দয়িছেনে। মানুষ নজিরোই সর্তকতার সঙ্গে নজিরে নজিরে আয়ত্তরে মধ্যে কোরবানি দবে।ে
কােরবানি দওেয়ায় যদি সর্তকতা অবলম্বন করা না হয়, তাহলে কী বপিদ হতে পারে জানতে চাইলে জনস্বাস্থ্যবদি ডা. ললেনি চৗেধুরী বাংলা ট্রবিউিনকে বলনে, কােরবানি খােলা জায়াগায় দওেয়া হলে করােনা সংক্রমণরে ঝুঁকি অনকে বডে়ে যাব।ে একটা পশু যখন কােরবানি হবে তখন সখোনে একাধকি মানুষ থাকব।ে ইতােমধ্যে লক্ষণ-উপর্সগবহিীন করােনায় আক্রান্ত হার বডে়ছে।ে সখোনে কে আক্রান্ত কে নয় সটো বােঝার উপায় নইে। তাই অপরচিতি মানুষরে সংর্স্পশে কােনোভাবইে যাওয়া যাবে না—এটা প্রথম থকেইে বলে আসা হয়ছে।ে একইসঙ্গে ঈদরে সময় বৃষ্টরি সম্ভাবনা রয়ছে।ে তাই পশু কােরবানরি পাশাপাশি বৃষ্টি হলে পশুর হাট, রক্ত এবং বৃষ্ট—িএ তনিে পরবিশেরে একবোরে বর্পিযয় ঘটব।ে এ বছর পশুর হাট বা আগরে নযি়মে পশু কােরবানি দওেয়ার মানে হচ্ছে জাতরি জন্য র্সবনাশ ডকেে আনা।