মে’য়েদের পাঁচটি অ’ঙ্গ বড় হলে স্বা’মীরা সৌভাগ্য’বান হয়ে থাকে
লোকজনরা জানে না যে, পু’রুষরা একবার হলেও তাদের দুঃখ দিতে পারে কিন্তু না’রীরা কখনই সেটা করে না। একথা একদম সত্যি যে বিয়ে দেওয়ার পর মে’য়েরা মে’য়েই থাকে কিন্তু ছেলেরা স্বা’মী হয়ে যায়। এই জগতে অমূল্য অবদান রয়েছে ম’হিলাদের। কারণ তাদের থেকেই সৃষ্টি হয় নতুন প্রা’ণের।
আমাদের দেশে এখনো কিছু কিছু গ্রাম রয়েছে যেখানে কন্যাস’ন্তান জন্ম নিলে রীতিমত শো’ক পালন করা হয়। অথচ তাদের সত্যিই কোন ধারণা নেই যে বর্তমান যুগে না’রীরা কতটা এগিয়ে গেছে। পু’রুষদের সাথেই কাঁধে-কাঁধ মিলিয়ে সমস্ত রকম দায়িত্ব সামলাতে পারে তারা। সবাই জানে যে না’রীরাই নতুন প্রা’ণের উৎস, তবুও না’রীদের প্রাপ্য সম্মান দেওয়া হয় না। তবে বলা উচিত যে, বর্তমানে অনেক লোকজনেরই না’রীদের স’ম্পর্কে চিন্তা-ভাবনা পাল্টেছে।
আর কোন ধরনের ম’হিলারা তাদের পরিবার ও স্বা’মীর জন্য সৌভাগ্যশালী হন। এ ক্ষেত্রে ম’হিলাদের নির্দিষ্ট কয়েকটি অঙ্গ বড় হলে তা পরিবারে সুখ-সমৃদ্ধি নিয়ে আসে।আসুন দেখে নেওয়া যাক কোন কোন অঙ্গ বড় হলে তা পরিবারে সুখ-সমৃদ্ধি নিয়ে আসে: লম্বা গ*লাঃযেসব ম’হিলার লম্বা গ*লা আছে তার অ’ত্যন্ত সৌভাগ্যের অধিকারীনি হন।
লম্বা আঙুলঃযেসব ম’হিলাদের আঙুল লম্বা হয় তারা অ’ত্যন্ত বুদ্ধীমতি হন, আর তাদের লেখা-পড়া করার দারুণ সখ থাকে। এই ধরণের ম’হিলারা টাকা-পয়সা কম খরচ করেন এবং টাকা-পয়সা পেলে চেষ্টা করেন তা কিভাবে বাড়ানো যায়। আরো পরুন ছেলেদের মধ্যে যে জিনিস দেখলে যেকোন মে’য়েরা দু’র্বল হয়ে যায়!ছেলেদের কিছু গুন মে’য়েদেরকে আ’কৃষ্ট করে, দু’র্বল করে তোলে। ছেলেদের কাছে এ বিশেষ গুনগুলো থাকলে তার প্রতি অনেক মে’য়ের ভালবাসা জাগে।
এ গুনগুলোর মধ্যে উচ্চতা, গায়ের রং বা বাহ্যিক সৌন্দর্য নয়। কাঙ্ক্ষিত পু’রুষের মাঝে আরও বিশেষ কিছু খোঁজেন মে’য়েরা। বি’ষয়টা পুরোপুরিই মনো-দৈহিক। শ’রীর তো আছেই, সঙ্গে অবশ্যই থাকতে হবে আবেগ-অনুভূতিও।না’রীর হূদয় জয়ে সফল হতে হলে এসব পু’রুষালি গুণের চর্চায় মনোযোগী হতে পারেন আজ থেকেই। পড়ুন এমন ছয়টি গুণের কথা— ফি’টফাট থাকুন
না’রীরা দীর্ঘদেহী পু’রুষ পছন্দ করেন বটে, তবে উচ্চতাই শেষ কথা নয়। গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনি কী’’ভাবে নিজেকে উপস্থাপন করছেন। আসল বি’ষয় হলো না’রী বুঝতে চায় আপনি নিজের যত্ন নিতে, ফি’টফাট থাকতে পারছেন কি না। তাঁরা ভাবেন, যে পু’রুষ নিজের দেখভাল করতে পারেন না, তিনি আমা’র দেখভাল করবেন কী’’ করে?
সুতরাং, আলুথালু পোশাক, এলোমেলো চুল, নখ না কা’টা বা ময়লা থাকা, মোজায় গন্ধ, ময়লা শার্ট বা জিনসের উদাসীনতার দিন শেষ। হালের না’রীরা এসব একেবারেই পছন্দ করেন না। না’রীর মন পেতে হলে এসব খামখেয়ালিপনা আজই ছাড়ুন।
নিজের রুচি তুলে ধরুন দামি ব্র্যান্ডের জামা-জুতো হতে হবে বি’ষয়টা মোটেও এমন নয়। আর যদি একটার সঙ্গে বেমানান আরেকটা এই ব্র্যান্ডের শার্ট, ওই ব্র্যান্ডের জুতো, সেই ব্র্যান্ডের জিনস হয় তাহলে তা আপনাকে দেখেই দৌড়ে পালাতে পারে যে কেউ। তাই সাধারণ দোকান থেকে কেনা হলেও পোশাকে-আশাকে নিজের রুচি পছন্দটা তুলে ধরুন।
আর খেয়াল রাখু’ন তা যেন আপনার শা’রীরিক গড়ন আর গায়ের রঙের সঙ্গে মানানসই হয়। নিজের একটা স্টাইল গড়ে তুলুন।আপনাকে বুঝতে হবে, আপনি যেমন না’রীদের ‘সন্ন্যাসিনী’ সেজে থাকা পছন্দ করেন না, ঠিক তেমনি আধুনিক না’রীরাও ‘অফিস টাইপ’ পোশাকের পু’রুষদের পছন্দ করেন না।
মুখে হাসি ফোটান রসবোধ থাকা’টা যে কারও জন্যই উঁচুমানের গুণ হিসেবে বিবেচিত হয়। কাঙ্ক্ষিত পু’রুষের চরিত্রে না’রীরা এটা খোঁজেন। প্রাত্যহিক জীবনে এমনিতেই বহু ঝুট-ঝামেলা নিয়ে ত্যক্ত-বির’ক্ত হয়ে থাকার মতো যথেষ্টই কারণ থাকে না’রীদের। তাই একজন মনম’রা টাইপ স’ঙ্গী তাঁদের জন্য মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা।
তাই নিজে হাসুন, তাঁর মুখেও হাসি ফোটাতবে খেয়াল রাখতে হবে ঠাট্টা-তামাশা করতে গিয়ে সব সময়ই অন্য কাউকে খাটো করা, আ’ঘাত করা মোটেই কাজের কথা না। অনেক না’রীই এটা রীতিমতো অ’পছন্দ করেন। আর যে পু’রুষ হাসিমুখে নিজের ভু’ল স্বীকার করতে পারেন, নিজেকে নিজেই মশকরা করতে পারেন, তাঁর প্রতি না’রীদের আকর্ষণ কতটা তীব্র সে বি’ষয়ে আম’রা কিছু বলব না, আপনি নিজেই তা পরীক্ষা করে দেখু’ন।
তাঁকে বুঝতে দিন যে আপনি যত্নবান না’রীরা সব সময়ই বারবারই এটা নিশ্চিত হতে চান যে তাঁকে কেউ ভালোবাসছেন, তাঁর খেয়াল রাখছেন। তাঁর হাত ধরে হাঁটা, সুযোগ পেলে একসঙ্গে সূর্যাস্ত দেখা—হোক তা বারান্দায় দুই মিনিটের জন্য, মাঝেমধ্যেই জড়িয়ে ধ’রা, রাস্তা পেরোনোর সময় তাঁর খেয়াল রাখার মতো কাজগুলোকে মোটেই অবহেলা করবেন না।
আপনার এসব ছোট ছোট অভ্যাস থেকে অনেক কিছুই বোঝা যায়। কখনো কখনো রাস্তায়, বেড়াতে গিয়ে সবার সামনে তাঁর হাত ধরে হাঁটা মানে আপনি তাঁকে নিয়ে গর্বিত। তবে এ চর্চা যেন হয় জড়তাহীন, সাবলীল আর আতিশয্য বর্জিত।
ও চোখে চোখ পড়েছে যখনই তাঁর চোখে চোখ রেখে তাকান। মিষ্টি করে একবার হাসুন। ভালোবাসার চোখে সরাসরি তাঁর চোখে তাকালে একজন না’রী যে অনুভূতি পান তার তুলনা করা দুষ্কর। আপনার ওই চাহনিতে নিজেকে লাখে একজন মনে হতে পারে তাঁর। আর মাঝেমধ্যেই চোখে চোখ রেখে তাকানোটা জরুরি। কেননা, অনেক কথায় যা হয় না, চোখের ভাষায় সেটা বলা হয়ে যেতে পারে