ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
আপডেট : ২৫ জুলাই, ২০২০ ০০:০২

অন্য ভুল নম্বরে টাকা চলে গেলে ফেরত পাবেন যেভাবে

অনলাইন ডেস্ক
অন্য ভুল নম্বরে টাকা চলে গেলে ফেরত পাবেন যেভাবে

অসাবধানতাবশত অনেক সময় মোবাইল ব্যাংকিংয়ে আর্থিক লেনদেনের টাকা ভুল নাম্বারে চলে যায়। বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরা ফেরত পান না সে টাকা। এ সমস্যায় কী কী করণীয় তার একটি নির্দেশনা দিয়েছে মোবাইলব্যাংকিং সার্ভিসের বিকাশ, রকেট ও নগদ।তিন কর্তৃপক্ষ প্রথমেই যে পরামর্শ দিচ্ছে তা হলো, টাকা ভুল নম্বরে গেলে সঙ্গে সঙ্গে প্রাপককে ফোন দেবেন না। কারণ ভুলবশত অন্য নম্বরে টাকা চলে গেলে, তা ফেরত দেয়ার মানসিকতা খুব কম লোকই রাখে। তাই তিনি টাকা উঠিয়ে ফেললে ভুক্তভোগীর করার কিছুই থাকবে না।

ভুলবশত কোনো নম্বরে টাকা গেলে প্রথমে কাছের থানায় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। সেখানে ট্রানজেকশন নম্বর নিয়ে জিডি করে যত দ্রুত সম্ভব সেই জিডি কপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।যোগাযোগের পর কর্মকর্তারা জিডি কপি ও মেসেজ খতিয়ে দেখেন। এরপর ভুলে টাকা চলে গেলে ওই ব্যক্তির বিকাশ রকেট বা নগদ অ্যাকাউন্ট টেম্পোরারি লক করে দেয়া হয়। যাতে তিনি কোনো টাকা তুলতে না পারেন।

পরে ওই ব্যক্তির সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেন বিকাশ কর্মকর্তারা। প্রাপক ফোন ধরে যদি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ওই টাকা নিজের নয় বলে জানান, তখন অফিস থেকেই ওই টাকা নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে স্থানান্তর করে কোম্পানিগুলো।আর যদি ওই ব্যক্তি নিজের টাকা বলে দাবি করেন তবে সাত কর্ম দিবসের মধ্যে

তাকে প্রমাণসহ অফিসে এসে অ্যাকাউন্ট ঠিক করে নিতে নির্দেশ দেয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।সেই নির্দেশনা না মেনে পরবর্তী ৬ মাসে ব্যক্তি না এলে ভুক্তভোগীর অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে। এর পরবর্তী ৬ মাসেও না এলে অ্যাকাউন্টটি স্থায়ীভাবে অটো ডিজেবল হয়ে যাবে।

১১ ক্যারাটের হিরা পেলেন যুবক, দাম ৫০ লাখ টাকা ভা’রতের মধ্যপ্রদেশের পান্না জে’লার এক খনি থেকে প্রায় ১১ ক্যারাটের একটি হিরে পেলেন এক ব্যক্তি। যার বাজার মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা। মঙ্গলবার ওই জে’লার হিরে আধিকারিক সংবাদ সংস্থাকে এই খবর জানিয়েছেন। সেই হিরের কয়েকটি ছবিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।

পান্না জে’লার রানিপুর এলাকায় এই খনিটি অবস্থিত। সেই খনিটি আনন্দীলাল কুশওয়াহা নামে বছর পঁয়ত্রিশের এক যুবক লিজ নিয়ে রেখেছেন। তবে এটাই প্রথম নয়, এর আগেও একটি ৭০ সেন্ট ওজনের হিরে পেয়েছিলেন আনন্দীলাল। এবার তাঁর ভাগ্যে জুটেছে প্রায় ৫০ লাখের হিরে।

পান্না জে’লা হিরে আধিকারিক আর কে পান্ডে জানিয়েছেন, করো’নার অ’তিমা’রির জেরে লকডাউনের পর এই প্রথম এত বড় হিরে পাওয়া গেল ওই খনি থেকে। আনন্দীলালের জমা দেওয়া হিরেটি বিক্রি করা হবে। সেখান থেকে যে টাকা আসবে, তার থেকে কর এবং সরকারের রয়্যালটি বাবদ কে’টে নিয়ে বাকিটা তাঁকে দিয়ে দেওয়া হবে।

সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা